স্বপ্ন তাকে শুভেচ্ছা দিয়েছিল তিমিরাকুল গিরিগুহা আর কাকতন্দ্রা থেকে জেগে গাঙুড়ের জলে মুখ ধুয়ে সে ঘোষণা করেছিল অজন্তা ইলোরা... আক্রমণের জবাবে তাকে বারবার পাল্টাতে হচ্ছিল ছেঁড়াতার, মুখে ফেরা সুর সংকটের চাপা ক্ষোভ, শিল্পহীনতার অভিযোগ
হেরপর কল্লো না তো কল্লো কী
জল এল বরফকুচি পাতিলেবু... সরাবিক প্রতিদিন ঘোরের অতল তলে জগৎ সৃজিল, দেয়ালে দেয়ালে যত গুহাচিত্রের নাম গেল সেঁটে, আর ছেঁড়াতার বাঁধতে বাঁধতে মনে দেখল সে, মাল্যহস্তে দুয়ারে দাঁড়ায়ে আছে শিল্পের দেবী
হেরপর
চোখের পাতায় জেগে থাকল অনিদ্রা-পরী, ঘুমমত্ত ছায়াসাথী নিশিরঞ্জনা, শ্বেতী জোছনায় লাগাতার হৈ-হুল্লোড় আর হাঁটুর ভাঁজে ভাঁজে মৃত্যুকে সহবাসী করে আয়াসে জীবনপাতী লিখন প্রক্রিয়া
হেরওপর
ঝাঁক ঝাঁক সারসির ধলাপাখা দুলে উঠল আকাশের নীলায়, পৃথিবী তাকাল তার দিকে আর ঘাসস্থান খুঁজে নিয়ে ধীরে সুস্থে শুলে সে তার শোকে পঞ্চনিশি রোদন করল বৃক্ষ এবং পাখি
Friday, February 1, 2008
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment