মুহুর্মুহু কুয়াশার হাততালিতে কেঁপে ওঠে মাঘীরাত, তার পাত্রে পাত্রে শাদা মূলার মতো সাজানো আছে ফালি ফালি উরু, আমি এর একটির স্পর্শ নিয়ে, যুগ যুগ একা নিঃস্ব হাঁটি অন্ধপথ...
চরে চরে যতগুলো গরু চরে বঙ্গীয় কৃষকের, তাদের সমুদয় লোমের সমান সুতীব্র হাহাকার আমি রেখে যাই, তরঙ্গিত নদীর বাঁকে বাঁকে প্রতিটি ঘাটে, প্রতিটি নায়রীর আঁচলে লুকানো কপোতীর ঝাঁকে, দেখি যে পামরি পোকার পায়ের কাছে প্রণত এবারের সব কৃষকের হাসি, তার সবটা নিমগ্নতা বগলে চড়িয়ে বাজিয়ে বেড়াচ্ছি বাউলনাচের দুখিনী খমক, পাতার রোদনে ক্ষত সবুজতা আমি ভুলব না, এ বঙ্গীয় বিরহের যথার্থ বিমোচন নেই বিশ্বমণ্ডলে, যথার্থ শুশ্রূষা প্রেম এবং ব্যথার নিদান, তাই চরে চরে নদী ময়দানে কাঁদে অবলা বাংলাদেশ
Friday, February 1, 2008
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment